আত্ম কথায় :- রবিশঙ্কর প্রথমে ছিলেন নৃত্যশিল্পী। তিনি খ্যাতির শিখরে ওঠেন সেতার বাজিয়ে। একটু সুযোগ পেলেই তিনি আমাদের ইন্দ্রজালের আসরে আসতেন…..।

Spread the love

ডঃ পি সি সরকার (জুনিয়র), কলকাতা, ১৯ অক্টোবর, ২০২৩।  পৃথিবী যেমন ছোট-বড়ো, সস্তা দামী, সব কিছু কেই বুকে টেনে রেখেছে, ঠিক তেমনি আমাদের ইন্দ্রজাল প্রদর্শনী ছোটো-বড়ো, নামী, অনামী, বেনামী, সুনামী সবাই কে বয়স ভুলিয়ে একদম বুকের কাছে টেনে ধরে। নৃত্য শিল্পী উদয় শঙ্কর বেশ ছিলেন নাচের জগতে, কিন্তু ম্যাজিকের এমনই আকর্ষণ, যে তিনিও শেষ বয়সে “শঙ্করস্কোপ” নামে একটা অসাধারণ ম্যাজিকের মতো প্রোগ্রাম বানান। রবিশঙ্কর প্রথমে ছিলেন নৃত্যশিল্পী। তিনি খ্যাতির শিখরে ওঠেন সেতার বাজিয়ে। একটু সুযোগ পেলেই তিনি আমাদের ইন্দ্রজালের আসরে আসতেন। বয়স ক’মে যেতো। কণ্যে অণুষ্কার সঙ্গে অ্যাকইরকম ভাবে হাত তালি দিতেন। হেসে গড়িয়ে পরতেন।
অ্যাকবার আমি দর্শক মণ্ডলীর মধ্য থেকে অ্যাক
জন কাউকে স্টেজে এসে আমাকে সাহায্য ক’রতে ডাকি। ব’ললাম, “যে কেউ আসতে পারেন। কম বয়সের কেউ হ’লে ভালো হয়। ”


ও মা! অ্যাকজনকে দেখি তাড়াতাড়ি ক’রে সবাইকে পাশ কাটিয়ে স্টেজে আসেন।
সত্যিই তিনি ছোট্ট একটা শিশু। বয়সে না হ’লেও, পবিত্রতায়, আচরণে, দূরন্তপনায়। চিনতে পারি…. কিন্তু ভাবতে পারিনি। উনি ছিলেন, পণ্ডিত রবি শঙ্কর মহাশয়।
তখন জয়শ্রীকে কাচের বাক্সে বন্দী করতে, তালা লাগাতে আমাকে সাহায্য করছেন , ছবিটা তোলা হয়েছিলো ব’লে, এখনও ঘটনাটা আর নিজের চোখকে বিশ্বাস ক’রতে পারছি। আমি ধন্য।
জয় হিন্দ।
স্নেহধন্য পি সি সরকার জুনিয়র

More From Author

নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বাংলা ভাষার বানানরীতি ও সাধারণ-মান্য ব্যাকরণের ভাবনায় তিনি আজীবন কাজ করে গিয়েছেন….।

यंग बॉयज क्लब के 54वें वर्ष में ‘देवी दुर्गा- ब्रम्हांड की शक्ति’ थीम के अनुरूप बने पूजा मंडप का हुआ उद्घाटन..।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *